আজ যা আমরা কল্পনা করতে পারছিনা তা কাল বাস্তবে রুপ নেবে। আমাদের প্রযুক্তি দিন দিন এত বেশি উৎকর্ষ এবং সমৃদ্দি হবে যা আমরা এখন কল্পনা ও করতে পারছিনা। এসব প্রযুক্তির ছোয়ায় অনেকে চাকরি হারাবে এবং অনেকে বেকার হয়ে যাবার আশংকা দেখা দিয়েছে। কিন্তু যদি নিজেকে এসব প্রযুক্তি সাথে খাপ খাওয়াতে পারেন তাহলে অনেক বেশি লাভবান হতে পারব আমরা। আজকে আমাদের আয়োজনের মধ্যে এরকম ৪ প্রযুক্তি সম্পর্কে বলব যা আপনাকে অনেক বেশি সচেতন করে আপনার পথ চলাকে আরো সহজ করে দিবে।
কোয়ান্টাম কম্পিউটিংঃ
AR/VR প্রযুক্তিঃ
AR (Augmented Reality) এবং VR (Virtual Reality) দুটি প্রযুক্তি যা ব্যবহারকারীদের বাস্তব এবং মানসিক পরিবেশে সম্পূর্ণরূপে আবদ্ধতা প্রদান করে।
AR হলো এমন একটি প্রযুক্তি যা বাস্তব পরিবেশের সাথে সংযুক্ত করে মোবাইল ডিভাইস, হেডসেট, অথবা স্পেশাল গ্লাস ব্যবহার করে। এটি কম্পিউটার গেজেটের মাধ্যমে ভার্চুয়াল উপাদান যুক্ত করে বাস্তব পরিবেশে। ব্যবহারকারী তাদের পরিবেশের উপরে একটি ভার্চুয়াল লেয়ার দেখতে পারেন, যা তাদের আরও তথ্য ও অভিজ্ঞতা প্রদান করে। উদাহরণস্বরূপ, আপনি একটি AR আপ্লিকেশন ব্যবহার করে মোবাইল ক্যামেরা দিয়ে কোনো বই স্ক্যান করতে পারেন এবং সেই বইয়ে সংক্ষেপে জানতে পারবেন।
VR হলো পরিসংখ্যানমূলক বা ভার্চুয়াল প্রযুক্তি, যা ব্যবহারকারীকে একটি পূর্ণাঙ্গিত ধারনা দেবে।
আডবান্সড রোবোটিক্সঃ
আডবান্সড রোবোটিক্স বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, যেমন বৈদ্যুতিন উদ্যোগ, পরিবেশ সংরক্ষণ, সংশ্লিষ্ট ইউনিভার্সিটি এবং শোধাগার, প্রযুক্তি অথবা আইন প্রোটেকশন, নৌকা এবং জলমগ্ন অঞ্চল, ইন্টারেকশন এবং সম্পৃক্ত সার্ভিস সেক্টরে এবং অন্যান্য সামরিক বা প্রাকৃতিক স্থানে।
উদাহরণস্বরূপ, আডবান্সড রোবোটিক্স ব্যবহার করে চীনের শিপয়ার্ডগুলিতে আগামকালের কাজসমূহ পরিচালনার জন্য অত্যাধুনিক রোবোট ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও, আডবান্সড রোবোটিক্স এ স্বচ্ছল পরিবেশে অপারেট করার জন্য নির্দিষ্ট রোবোটগুলি প্রয়োগ করা হয়। উদাহরণস্বরূপ, বেঙ্গলুরু শহরে স্বাস্থ্যসেবার জন্য ব্যবহৃত ডেলিভারি রোবোট প্রয়োগ করা হয়, যা ঔষধ এবং অন্যান্য প্রযুক্তিকে আরো বেশি সমৃদ্দি করবে।
IOT সাইবার প্রযুক্তি:
আইওটি (IoT) অর্থ হল ইন্টারনেট অব থিংস। এটি বলতে গণিত সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি, ডিভাইস, সাধারণত সেন্সর ও নেটওয়ার্ক, যা ইন্টারনেটের মাধ্যমে একত্রিত হয় এবং তাদের মধ্যে তথ্য সংক্রান্ত যোগাযোগ এবং পরিচালনা করতে পারে। এই তথ্যগুলি সাধারণত ওয়েব বা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন দ্বারা প্রয়োগ করে ব্যবহারকারীদের পরিচালনা ও দেখার জন্য প্রদান করা হয়।
আইওটি প্রযুক্তিগুলি নিয়ে আমাদের প্রায় সবকিছু সংযুক্ত হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ, স্মার্ট হোমের মাধ্যমে আপনি আপনার বাসা নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন যেমন প্রতিটি ইলেক্ট্রিক ডিভাইসের (লাইট, গ্যাজ, এসি, পানির হিটার ইত্যাদি) অবস্থান এবং চালানোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীর সুবিধা বাড়াতে পারেন।
আইওটি ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন ক্ষেত্রে, যেমন শহরের স্মার্ট নেটওয়ার্ক, গৃহ সুরক্ষা, ঔষধ ও চিকিৎসা সেবা, শিল্প এবং প্রযুক্তি উদ্যোগ, খাদ্য ও প্রাণী প্রযুক্তি, বিশ্বব্যাংক এবং আরও অনেক ক্ষেত্রে।
উদাহরণস্বরূপ, স্মার্ট শহর প্রযুক্তির মাধ্যমে পার্কিং সিস্টেমে আইওটি ব্যবহার করা হয়, যেখানে সেন্সর এবং নেটওয়ার্কের মাধ্যমে লাইভ পার্কিং তথ্য সংগ্রহ করে এবং ব্যবহারকারীদের পার্কিং স্থানের জন্য নির্দিষ্ট মার্গ নির্দেশ করে।
আইওটি স্বাস্থ্যসেবা সামগ্রীতেও ব্যবহৃত হয়, যেমন স্মার্ট বেডসাইড মনিটরিং সিস্টেম যা রোগীর পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে এবং ডেটা মোবাইল অ্যাপসের মাধ্যমে চিকিৎসকের সাথে শেয়ার করে।প্রাণী প্রযুক্তি এবং কৃষি উদ্যোগেও।
গাইনি ডাক্তারদের কাছে যারা গেছেন তারা নিশ্চয় দেখেছেন কি পরিমান ভিড় লেগেই থাকে। বিবাহের শুরুতেই যারা সন্তান নেন না বা… Read More
প্রশ্নটি অবান্তর হলেও অনেকের কাছে বেশ মজার। কারন একটি রোবট কিভাবে পানি খায় কিংবা একটি ভাষা মডেল কিভাবে পানি খেতে… Read More
বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশগুলির মধ্যে একটি, এবং এই শিল্প লক্ষ লক্ষ লোকের কর্মসংস্থান করে। দেশের পোশাক শিল্প সাম্প্রতিক… Read More
ইউটিউবে ভিডিও দেখা অনেকের নিয়মিত অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। অনেকে আবার এটাকে নিজের প্রধান মাধ্যম হিসাবে বেছে নিয়েছেন। যদিও আপনি আপনার… Read More